বাড়তে থাকা বিনিয়োগের মাধ্যম এবং মূল্যের বিরুদ্ধে গিয়ে প্রতিটি সংস্থাই এখন বিনিয়োগকারীদের ভালো রিটার্ন দেওয়ার উপর নজর রাখছে । তবুও এই বিনিয়োগের প্রতিযোগিতার বাজারে টিকে থাকার লড়াই এখনও সহজ নয়। এই লড়াইয়ে মোটা রিটার্ন দিয়ে এখনও স্বাচ্ছন্দ্যে টিকে হয়েছে মাধ্যমটি।
এই মাধ্যমে বিনিয়োগকারী নিজের সামর্থ্য মত বিনিয়োগ শুরু করতে পারবেন। তিনি চাইলে মাসিক বিনিয়োগ করতে পারবেন এবং জমা অর্থে দুই গুণ সুদও পেতে পারেন। এখানে পাঁচ বছরে মিলতে পারে সাড়ে চার লাখ টাকা যা এত কম সময়ে অন্য কোনো সংস্থা দিতে পারবেনা। কোনো ব্যক্তি প্রতিমাসে ২০ হাজার টাকার একটি SIP শুরু করেন তবে পাঁচ বছরের বিনিয়োগে পাবেন ৪৫০০০০ টাকার রিটার্ন।
ভারতে সাধারণ মানুষদের একেকজনের অর্থনৈতিক অবস্থা একেক রকম। সবার প্রয়োজনীয়তা টাও আলাদা। আর কার কি প্রয়োজন সেটা দেখার বা বলার অবস্থা রাখেন। হয়তো কারো চট জলদি বেশি রিটার্ন প্রয়োজন বা সন্তানের বিবাহ, বা উচ্চশিক্ষায় সাহায্যের জন্য মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে লাভ বেশি পাওয়া যাবে । তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছে ফান্ডএর বিনিয়োগ সবসময় দীর্ঘ সময়ের জন্য করা উচিত। এতে শেয়ার বাজারের দাম ওঠা নামার বিষয়ে কোনো প্রভাব পড়েনা ।
কোনো ব্যক্তি ২০০০০ টাকা মাসে জমানো শুরু করে তবে সে এক বছরে সে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা জমাতে পারে। এবং পাঁচ বছরে সেটা বেড়ে হয় বারো লক্ষ টাকা। সেটিতে পাঁচ বছরের সুদ মেলে সাড়ে চার লাখ টাকা। যা মধ্যবিত্তদের অনেকাংশে সুবিধার।।